Wednesday, March 19, 2014

Safe your kidney by Natural way



 13th March,World Kidney Day's. A Numberus people no more think to kidney Diseases. Bardem General Hospital chief of neurology (kidney disease) talk to this Diseases syndromes cause and prevention. 

What cause ( কেন হয় )
If you have diabetics and high blood presser you may attract kidney disease.  kidney infection is the main cause of the disease. Whos have more low blood presser them are fall of kidney disease or damage. The early stage think to know easy to treatment and curable. 

Syndromes (কীভাবে বুঝবেন কিডনির সমস্যা )
We should all to known kidney well or no by medical checkup or our home doctor. More detectable syndromes vomiting,hunger-less,physical illness,legs water infection. The primary stage it has no syndromes.  এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে রয়েছে রক্তে ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ নির্ণয়,প্রস্রাব পরীক্ষা করাযখন দুটি কিডনিই সম্পূর্ণভাবে নষ্ট হয়ে যায় এবং তা থেকে নিরাময়ের জন্য তেমন কিছু করার থাকে না।এ জন্য আগেই সতর্ক থাকতে হবে।

যাঁরা কিডনির সমস্যায় ভুগছেন
প্রতিদিন  প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে পরিমাণমতো। অন্যান্য ফলের ব্যাপারেও রয়েছে নিষেধাজ্ঞা যাঁদের কিডনির সমস্যা খুব বেশি।  প্রতিদিন দুই টুকরো মাছ এবং দুই টুকরো মুরগির মাংস, একটি ডিমের সাদা অংশ খাবেন। এর চেয়ে বেশি আমিষসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া যাবে না। পা ফুলে গেলে এক দিনে এক লিটারের বেশি পানি পান করতে পারবেন নাকামরাঙা খাওয়া চলবে না। কারন এটি কিডনিকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করে।

কারা রয়েছেন কিডনির রোগের ঝুঁকিতে ?
যাঁদের ডায়াবেটিস উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে নেই, তাঁরাও রয়েছেন ঝুঁকিতে। কিডনির কার্যক্ষমতা ৩৫ বছর বয়সের পর থেকে প্রতিবছরই কিছুটা কমতে থাকে। ৭০ বছর নাগাদ বা বয়স্ক ব্যক্তিদের তা অত্যন্ত কমে যায়, আর তাইকিডনির রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। আগুনে পোড়া,  অতিরিক্ত বমি হওয়া  বা ডায়রিয়ার কারণে রক্তচাপ অতিরিক্ত কমে যায়, তখন কিডনিতে সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি অত্যন্ত প্রবল

প্রতিরোধ করুন
পর্যাপ্ত পানি পান করুন। যাঁরা খুব বেশি দৈহিক পরিশ্রম করেন, তাঁদের প্রতিদিনের পানির চাহিদা আরও অনেক বেশি।  দৈনিক তিন থেকে চার লিটার পানি পান করা প্রয়োজনপ্রাপ্তবয়স্কদের। যাঁদের প্রস্রাবে সংক্রমণ হয়, তাঁদের প্রচুর পরিমান পানি পান করা উচিত। কামরাঙা খাওয়ার ব্যাপারে খুব সচেতন থাকতে হবে। আপনার কিডনি ভালো আছে কি না তা জানার জন্য অন্তত বছরে একবার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানডায়াবেটিস উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

Sunday, March 16, 2014

Protect Disease with hand wash





আশা-‡gvnv¤§`cyi ব্রাঞ্চে গত 5 gvP© থেকে ১0ই gvP© ২০১6ইং পর্যন্ত মোট 90টি দলে 22০০জন সদস্যর
মাঝে “হাত ধোয়ার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ” শীর্যক সপ্তাহ ব্যাপী আলোচনা করা হয়।

সমগ্র পৃথিবীতে হাত ধোয়ার গুরুত্ব তাৎপর্যে ব্যাপারে ১৫ই অক্টোবর প্রতি বছর মানুষকে উদ্বুদ্ব করতে দিবসটিকে হাত ধোয়া দিবস হিসাবে পালন করা হয়।এই দিবসটিকে সামনে রেখে প্রতিনিয়ত তার সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ করাই হচ্ছে এই দিবসের লক্ষ্য।
মানুষ অভ্যাসের দাস। স্বাস্হ্য রক্ষার জন্য সুঅভ্যাস গুলোর চর্চা খুবই জরুরী। সুস্হ থাকার জন্য স্বাস্হ্য সংক্রান্ত নিয়ম কানুন গুলো বারবার অনুশীলন করলে তা স্বভাবের অংশ হয়ে দাঁড়ায়,যা পরবর্তিতে চেষ্টা করেও অভ্যাস গুলো ত্যাগ করা যায় না। প্রতিনিয়ত হাত ও নখ পরিস্কার রাখা ও সাবান দিয়ে হাত ধোয়া একটি সুঅভ্যাস, যা ডায়রিয়া ও শ্বসতন্ত্রের সংক্রমন থেকে আমাদের সুরক্ষা করতে পারে।

হাত ধোয়ার প্রয়োজনীয়তাঃ
আমাদের অঙ্গ প্রতঙ্গের মধ্যে হাতই বেশী ব্যবহৃত হয়। হাত দিয়ে আমরা নান প্রকার কাজ করে থাকি এবং এর ফলে নানা রোগের জীবানুর সংস্পর্শে আসতে পারে। অপরিস্কার হাতে খাবার গ্রহনের মাধ্যমে দেহের ৮০ ভাগ রোগ জীবানুর বিস্তার ঘটে থাকে। সাবান দিয়ে হাত ধুলে ৯৯ ভাগ রোগ জীবানু দুর হয়। বিশেষ করে খাবারের পুর্বে ও পরে এবং পায়খানা ব্যবহারের পরে ভালভাবে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যাস করা অত্যাবশ্যক।
অপরিস্কার হাতে ছড়ানো রোগসমুহঃ
নখ লম্বা হলে তার নিচে নানা ধরনের ময়লা এবং তাতে রোগ জীবানু জমতে পারে। ঐ সকল জীবানু গুলো খাবারের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে ডায়রিয়া,আমাশয়,টাইফয়েড,প্যারাটাইফয়েড,চর্ম ও কৃমি রোগের সৃষ্টি হয়।
Image shows steps to proper hand washing: wet hands, liquid soap, lather 20 seconds
কিভাবে হাত জীবানুমুক্ত রাখা যায়ঃ
নিয়মিত নখ কাটা,
খাবার তৈরীর আগে ভালভাবে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া,
খাবারের আগে ও পরে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া,
পায়খানা ব্যবহারের পরে সাবান দিয়ে ভালভাবে হাত ধোয়া,
যে কোন ক্ষত স্হান স্পর্শ করার আগে,
যানবাহন ব্যবহারের পরে এবং বাইরে থেকে ফিরে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া,
শিশুদের যত্ন করার আগে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া।
নিয়মিত শিশুদের নখ কেটে দিতে হবে।খেয়াল রাখতে হবে ,তারা যেন ঘনঘন মুখে হাত না দেয়,দাত দিয়ে নখ না কাটে। কারন রাত্রে কৃমি পায়খানার রাস্তায় ডিম পাড়ে এবং নখের মাধ্যমে সেই ডিম আবারও মুখে ও খাদ্য নালীতে প্রবেশ করে পুনরায় সংক্রমন বাড়াতে পারে। কাজেই হাত ধোয়ার ব্যাপারে মানুষকে উদ্বুদ্ব করা এবং তার যথারীতি ব্যবহারের মাধ্যমে শিশু মৃত্যুর হার কমানো সম্ভব। তাই হাত ধোয়ার মত অভ্যাসগত পরিবর্তনের মাধ্যমে তাদের সুস্বাস্হ্য ছোট বেলা থেকেই নিশ্চিত করতে হবে।
“These findings were surprising to us because past research suggested that proper hand washing is occurring at a much higher rate,