বরই কিংবা কুল বাংলাদেশের প্রায় সব অঞ্চলেই সব মাটিতে জন্মে । এখন কিন্তু বরইয়ের সেই দিন নেই,অনেক আধুনিক ধ্যান ধারনায় এর কদর বাড়ছে । বড় যত্ন করে চাষ করা হয়। ফলটি বর্তমানে খবই জনপ্রিয় । এখন যেমন অর্থকরী,বরই চাষ করে স্বাবলম্বী অনক মানুষ । তেমনি পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ হওয়ায় এর চাহিদা বিশ্বব্যাপী ।
এটি রোগ প্রতিরোধে যেমন ভূমিকা রাখে, তেমনি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে দেয়। বরই সবার জন্য ফলপ্রসু হলেও ডায়াবেটিসে বা উচচ কোলেস্টোরল আক্রান্ত রোগীদের জন্য ভাল না। পাকা বরইয়ে প্রচুর চিনি আছে, তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের পাকা বরই না খাওয়াই ভালো। শ্বাসকষ্টের রোগীরা কাঁচা বরই বেশি খেলে তাঁদের শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ার ভয় আছে।বরইয়ে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ক্যালসিয়ামসহ,আছে আরও অনেক কিছু।
বরই যেসকল কারণে পুষ্টিগুন সমৃদ্দ, আসুনআমরা সেগুলো জেনে নেই……
বরইয়ের উপাদানগুলো আমাদের শরীরে প্রচুর শক্তির জোগান দেয়। দ্রুতঅবসাদ কেটে যায় ।
এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ হওয়ায় যকৃতে সুরক্ষা বর্ম তৈরি করে এবং ক্যানসারের বিরুদ্ধেও লড়তে সাহায্য করে।
বয়স বেঁধে রাখে
বরই বয়সের ছাপ পড়তে বাধা দেয় শরীরে।
ত্বকের রুক্ষতা দূর করে ত্বককে কোমল মোলায়েম ও মসৃন করে । রোদে পোড়া ত্বক সুরক্ষার কাজেও কার্যকর বরই।
বরই কোষ্ঠকাঠিন্যসহ অন্যান্য হজমজনিত সমস্যা ও ক্ষুধাবর্ধক হিসেবে কাজ করে।
বরইয়ের
ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস শরীরের হাড় গঠনে
এবং দাঁতের সুরক্ষায়/ মজবুত করতে দারুন ভূমিকা রাখে।