হাসতে
নাকি নেই মানা
রোগ প্রতিরোধ ও নিরাময় এবং সুখী জীবনের জন্য হাসুন ,েজাের হাসুন.. আেরা েজাের......
*হাসলে স্ট্রেস হরমোন এর নিঃসরণ কমে যায়। ফলে উচ্চ রক্ত চাপ, হৃদরোগ, স্ট্রোক, পেটের পীড়া, ডায়াবেটিস প্রভৃতি মেটাবলিক রোগ প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ এং নিরাময় সহজ হয়।
*গবেষণায় দেখা গেছে পনের সেকেন্ড হাসলে জীবনী শক্তি দুই দিন বৃদ্ধি পায়।
* হাসি মাখা মুখ খারাপ চিন্তা, রাগ, দুঃখ, টেনশন থেকে দূরে রাখে। ফলে সুসম্পর্ক বজায় রাখা সহজ হয়।
*হাসলে স্ট্রেস হরমোন এর নিঃসরণ কমে যায়। ফলে উচ্চ রক্ত চাপ, হৃদরোগ, স্ট্রোক, পেটের পীড়া, ডায়াবেটিস প্রভৃতি মেটাবলিক রোগ প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ এং নিরাময় সহজ হয়।
*গবেষণায় দেখা গেছে পনের সেকেন্ড হাসলে জীবনী শক্তি দুই দিন বৃদ্ধি পায়।
* হাসি মাখা মুখ খারাপ চিন্তা, রাগ, দুঃখ, টেনশন থেকে দূরে রাখে। ফলে সুসম্পর্ক বজায় রাখা সহজ হয়।
ডা.মোঃ শাহজাহান হাওলাদার বলেন -
* পনের মিনিট হাসলে দুই ঘণ্টা ঘুমানোর উপকার হয়। ফলে কোষের রিকনস্ট্রাকশন, রোগপ্রতিরোধ ও নিরাময় ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
*ডা. মাইকেল মিলার, মারিল্যাল্ড বিশ্ববিদ্যালয় এক গবেষণায় বলেন, হাসি শরীরের রক্ত চলাচল পদ্ধতিতে যথাযথ রাখে এবং হার্টসহ স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।
*হাসি রোগ প্রতিরোধ হরমোন এন্ডরফিন ২৭% এবং এইচজিএইচ এন্টিএজিং হরমোন ৮৭% বৃদ্ধি করে। ফলে অকালে বুড়িয়া যাওয়া, হাড়ক্ষয়, রোগপ্রতিরোধ সহ দীর্ঘ জীবন সুস্থ থাকা যাবে।
* পনের মিনিট হাসলে দুই ঘণ্টা ঘুমানোর উপকার হয়। ফলে কোষের রিকনস্ট্রাকশন, রোগপ্রতিরোধ ও নিরাময় ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
*ডা. মাইকেল মিলার, মারিল্যাল্ড বিশ্ববিদ্যালয় এক গবেষণায় বলেন, হাসি শরীরের রক্ত চলাচল পদ্ধতিতে যথাযথ রাখে এবং হার্টসহ স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।
*হাসি রোগ প্রতিরোধ হরমোন এন্ডরফিন ২৭% এবং এইচজিএইচ এন্টিএজিং হরমোন ৮৭% বৃদ্ধি করে। ফলে অকালে বুড়িয়া যাওয়া, হাড়ক্ষয়, রোগপ্রতিরোধ সহ দীর্ঘ জীবন সুস্থ থাকা যাবে।
ড. মোঃ আলমাসুর রহমান
কাউন্সিলর : হলিসটিক হেলথ কেয়ার সেন্টার বলেন-
*চিন্তা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সৃষ্টিশীলতা বৃদ্ধি পায়, শেখা এবং মনে রাখার ক্ষমতা বাড়ে।
*অনুভূতি এবং সেনসেশন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা ও নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা বাড়ে।
*অন্যকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা বাড়ে। আত্মবিশ্বাস ও ইচ্ছাশক্তি প্রবল হয়। যে কোনো পরিস্থিতিতে মানিয়ে চলার ক্ষমতা হয়।
কাউন্সিলর : হলিসটিক হেলথ কেয়ার সেন্টার বলেন-
*চিন্তা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। সৃষ্টিশীলতা বৃদ্ধি পায়, শেখা এবং মনে রাখার ক্ষমতা বাড়ে।
*অনুভূতি এবং সেনসেশন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা ও নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা বাড়ে।
*অন্যকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা বাড়ে। আত্মবিশ্বাস ও ইচ্ছাশক্তি প্রবল হয়। যে কোনো পরিস্থিতিতে মানিয়ে চলার ক্ষমতা হয়।
No comments:
Post a Comment